Friday, November 27, 2020

Class 8 English Assignment With Answer

 

Class 8 English Assignment With Answer

Class 8 English Assignment Answer



Changing assertive sentences into interrogative

Suppose you visited a place last year. Describe that place answering the following questions:

1) Where did you visit?
2) Why did you go there?
3) How did you go there?
4) Who accompanied you?
5) Did you like the place? Why/Why not?

Solution


















Monday, November 16, 2020

Class 9 Assignment BGS Bangladesh and Global Studies Solution 2020

 

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ তােমার এলাকার সমষ্টিগত সম্পদের একটি তালিকা তৈরি কর। তালিকার যে কোনো একটি সম্পদ সংরক্ষণ ও টেশসই উন্নয়নে তুমি কী ধরনের ভূমিকা পালন করতে পার তা বর্ণনা কর।














[Annual examinations have been stopped in various educational institutions for the global epidemic Kavid 19 Corona virus. Each school has been instructed to submit assignments instead of examinations.

On that basis, the ninth grade assignment of Bangladesh and Global Studies was given. You will get all the information of the assignment from our website.

The East Bengal movement is an important topic of Bangladesh and world identity.

East Bengal emerged in 1947 after being liberated from the British rule. East Pakistan and West Pakistan gave birth to the state of Pakistan.

Despite taking various opportunities from East Pakistan, West Pakistan was enriching their own country but the people of East Pakistan were always deprived.

The first case in which we admit exploitation is the language movement. At first, the West Pakistanis claimed that the state language would be Urdu, which the people of this country refused to accept.

Since then our movement started Rafiq, Shafiq, Jabbar, Barkat and many others were martyred in the language movement for the language and the people of East Pakistan were the first in the history of the world to die for the language movement.Moreover, according to the 1954 United Front election, the people of this country demanded their just rights, but the government of West Pakistan deprived the people of this country of that demand. This is how different movements are faced and we present our demands.

But we always fail in the first place. The education movement of 1962, the six-point movement of 1967 and the mass uprising of 1971 forced 35 people, including Sheikh Mujib, to go to jail.

Then comes a great opportunity for the state of Pakistan. The election of 1970 revealed a glimmer of hope for the people of the country but they were reluctant to hand over power to us even though we won many seats in the election of 1970.

When we were being exploited and deprived from different angles, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman came to us with more hope.

He declared in his speech on March 7 that if the people of this country have to achieve anything, they have to do it through war.

So we have to jump into the war with what we have. In that context, the government of Pakistan started beating Yahya Khan indiscriminately on the people of this country on the night of March 25.

In that context, a government called Mujibnagar government was formed on 10 April 1971 and the war system of the country was managed.

After nine long months of bloody war, we gained independence but there are many sacrifices behind independence which is a matter of great hardship for the Bengali nation.

Getting Bangladesh as an independent country is an extreme gift to our nation. And behind this power we have had to give a lot of blood.

So we will be active in fulfilling various responsibilities of the country from respecting our country.]







 


Saturday, November 14, 2020

রসায়ন নবম শ্রেণির (Class 9) ৩য় সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্টর সমাধান

 রসায়ন 

https://i.imgur.com/dMsniK5.jpg

১ থেকে ৩৬ পর্যন্ত মৌল বিশিষ্ট পর্যায় সারণি তৈরি করে বিভিন্ন রংয়ের মাধ্যমে ক্ষার ধাতু, মৃৎক্ষার ধাতু, মুদ্রা ধাতু, হ্যালােজেন, গ্যাস ও অবস্থান্তর ধাতুসমূহ চিহ্নিত কর।

If you fill any problem then comment me.

করোনা পরিস্থিতিতে ই- লার্নিং class 9 er 3rd assignment

 

করোনা পরিস্থিতিতে ই- লার্নিং






বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে ই- লার্নিং এর মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম কিভাবে সম্পন্ন করা যায় তাঁর একটি প্রতিবেদন। class 9 er 3rd assignment

  • ভূমিকা
  • করোনাকালে স্বাভাবিক শ্রেণী কার্যক্রম চালু না রাখার যৌক্তিকতা
  • ই-লার্নিং এর ধারণা
  • ই- লার্নিং এর সুবিধাসমূহ
  • ই- লার্নিং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জসমূহ 
  • ই- লার্নিং এর মাধ্যমে কাঙ্খিত দক্ষতা অর্জন
  • স্বাভাবিক সময়ে শিক্ষায় সহায়তা হিসেবে ই- লার্নিং এর সম্ভাবনা
  • উপসংহার



ভূমিকা

বর্তমান আধুনিক বিশ্বায়নের যুগে তথ্যপ্রযুক্তি ভূমিকা অনস্বীকার্য। বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় যে আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কতটা গভীরভাবে জড়িয়ে আছে। আমরা আজকেরে যে সভ্যতা সামনে দাঁড়িয়ে আছি তার অনেকটাই সার্থক হয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে। বর্তমান সময়ে তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহার এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও এর ছোঁয়া লেগেছে। যোগাযোগের আধুনিকায়ন এবং ইন্টারনেটের বদৌলতে শুরু হয়েছে ই- লার্নিং। ই-লার্নিং হল ইলেকট্রনিক লার্নিং অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিংবা ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক, টেলিভিশন সিডিরম, রেডিও, ভিডিও ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করাই হল ই- লার্নিং। ই-লার্নিং হলো একটি আধুনিক পদ্ধতিতে পাঠদানের প্রক্রিয়া। 

করোনাকালে স্বাভাবিক শ্রেণী কার্যক্রম চালু না রাখার যৌক্তিকতা

করোনাকালে স্বাভাবিক শ্রেণী কার্যক্রম চালু না রাখার যৌক্তিকতা রয়েছে। কারন উন্নত দেশগুলো যেখানে করোনার থাবায় কোণঠাসা সেখানে আমাদের জনবহুল দেশ অনেকটাই বিপদের মুখে। যদি  শ্রেণী কার্যক্রম চালু রাখা হতো তাহলে দেশের বর্তমান করোনা পরিস্থির চিত্র আরও ভয়াবহ হত। আজকের শিক্ষার্থীরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। আজকের শিক্ষার্থীরাই সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিবে আমারা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে কতোটা উন্নত। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে শ্রেণী কার্যক্রম চালু না রাখার সিদ্ধান্ত খুবই যৌক্তিকসম্পন্ন এবং যুগোপযুগী। তাছাড়া ই-লার্নিং এর মাধ্যমে ঘরে বসেই পাঠদানের সুযোগ যেখানে রয়েছে সেখানে শ্রেণী কার্যক্রম চালু রাখা মানে হল তথ্য ও প্রযুক্তিকে নিরাশ করা। তাছাড়া সবার আগে জীবন। জীবিত থাকলে শিক্ষা হবে, প্রতিষ্ঠিতও হওয়া যাবে।

ই-লার্নিং এর ধারণা

ই-লার্নিং মূলত অনালাইন ভিত্তিক শিক্ষা। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের ফলে ই-লার্নিং এর ধারণার উদ্ভব হয়েছে। ই-লার্নিংয়ের ইতিহাস আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।১৯৯৯ সালে, "ই-লার্নিং" শব্দটি প্রথমবারের মতো এলিয়ট ম্যাসি ডিজনি ওয়ার্ল্ডে টেকলার্ন সম্মেলনের সময় উল্লেখ করেছিলেন। এরপর ওহিও স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সিডনি প্রেসি প্রথমবারের মত বৈদ্যুতিক লার্নিং মেশিন তৈরী করেন। কিন্তু তরাও আগে ১৭২৮ সালে কালেব ফিলিপস ইমেইল এর মাধ্যমে দূরবর্তী লার্নিং কোর্স চালু করেছিলেন। এরপর ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠা হলো অনেক অনলাইন ভিত্তিক স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে অনলাইনে পাঠদানের পাশাপাশি সরকারভিত্তিক যাবতীয় তথ্য সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করা হচ্ছে। 


ই- লার্নিং এর সুবিধাসমূহ

বর্তমান প্রযুক্তির বদৌলতে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মূল কারণ হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধা। নিচে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আলোকে ই- লার্নিং এর সুবিধাসমূহ তুলে ধরা হল:
১. ই-লার্নিং এর মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থায় বিদ্যমান বৈষম্য কমিয়ে আনা সম্ভব।

২. ই-লার্নিং এর মাধ্যমে নতুন নতুন স্কুল তৈরি না করে অনেক ছাত্র-ছাত্রীকে শিক্ষাদান করা সম্ভব।
৩. ই-লার্নিং এর মাধ্যমে প্রতিটা ছাত্র-ছাত্রী তাদের নিজেদের সুবিধা মতো পড়াশুনা করতে পারবে। যে বিষয়ে দূর্বল সে বিষয়ে শিক্ষকের কাছে থেকে অনলাইনে টিউশন নিতে পারবে এবং সেটাও অনেক কম খরচে।

৪. ই-লার্নিং এর মাধ্যমে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট সম্পর্কে সহজেই ধারণা পাওয়া যায়।
৫. ই-লার্নিং এর মাধ্যমে একই সাথে একাধিক কর্মকাণ্ড যুক্ত হওয়া সম্ভব। তাই ই-লার্নিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণএকটি মাধ্যম।

ই- লার্নিং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জসমূহ 

উন্নত দেশগুলোতে ই- লার্নিং এর বান্তবায়ন বেশি লক্ষ্য করা গেলেও সে অনুপাতে আমারদের দেশে ততোটা ই- লার্নিং এর বান্তবায়ন হয় নি। যদিও সরকারি ও বেসরকারি উভয় দিক থেকে ইটা নিয়ে কাজ চলছে। বাংলাদেশে এখন ই-লানিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে শিক্ষক ডটকম, জাগো অনলাইন স্কুল, ব্র্যাক, ইস্টওয়েস্ট এবং এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ই- লার্নিং বান্তবায়ন অনেকটা কঠিন এবং চ্যালেঞ্জও বটে। কারণ:
১. ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ সর্বস্তরে নিশ্চিত করা অনেকটা কঠিন। প্রযুক্তির ছোঁয়া সবখানে লাগলেও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ সবার হাতে এসে পৌঁছায় নি। তাই সবার আগে সর্বস্তরে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। 

২. ইন্টারনেট ব্যবহারের সহজলোভ্যতা নিশ্চত করা। যেখানে  বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারের ব্যায় তুলনামূলকভাবে কম এবং ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে সেখানে আমাদের দেশে এর ব্যায় অনেকটাই বেশি। 

৩. অনলাইনভিত্তিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আধুনিকায়ন করা সবক্ষেত্রে সম্ভবপর নাও হতে পারে। কারণ এর জন্য প্রয়োজন অবকাঠামোগত উন্নয়ন।

ই- লার্নিং এর মাধ্যমে কাঙ্খিত দক্ষতা অর্জন

আধুনিক প্রযুক্তি যে শুধু জীবন যাত্রার মানকেই উন্নত করছে তা কিন্তু নয়, সেই সাথে মানুষের দক্ষতাকেও উন্নত করছে। যেমন:

১. ই- লার্নিং এর মাধ্যমে যে কেউ খুব কম সময়ে তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে পারে।

২. খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসে অংশ নিয়ে নিজের পছন্দের বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করা যায়। 

৩. নিজের সীমিত জ্ঞানের পরিধিকে ই- লার্নিং  এর মাধ্যমে আরো বিস্তৃত করা যায়। 

৪. একজন শিক্ষার্থী প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান লাভের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ে জ্ঞান লাভ করে নিজেদের আরও দক্ষ করে তুলতে পারে। 

স্বাভাবিক সময়ে শিক্ষায় সহায়তা হিসেবে ই- লার্নিং এর সম্ভাবনা

বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষা সহায়তায় ই-লার্নিং এর প্রয়োজনীয়তা বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হলেও করোনা পরবর্তী সময়ে ই-লার্নিং আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ ইতোমধ্যে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদেরকে ই-লার্নিং এর মাধ্যমে পাঠদান করাচ্ছে এতে করে একদিকে যেমন শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করতে পারছে অন্যদিকে তাদের পছন্দমতো শিক্ষকদের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারছে। শুধু গতানুগতিক জ্ঞান লাভের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী পরিপূর্ণ শিক্ষিত হতে পারে না তাই বইয়ের পাশাপাশি ই-লার্নিং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাধিক বিষয়ে সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারে যা তাদের উন্নত জীবন গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। তাছাড়া ই-লার্নিং এর কোনো শিক্ষার্থী কিছু না বুঝলে পরবর্তীতে সেই লেকচারটি পুনরায় দেখে নিতে পারে। তাই বলা যেতে পারে করোনা পরবর্তী সময়ে শিক্ষা সহায়তায় ই-লার্নিং এর অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।

উপসংহার

শিক্ষার আলোকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ঠিক সমপরিমাণ ভূমিকা রাখে ই-লার্নিং। যেখানে আধুনিক প্রযুক্তি সর্বস্তরে বিরাজ করছে সেখানে শিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে  রূপান্তর করতে  ই-লার্নিং এর আরো  প্রসার বৃদ্ধি করা প্রয়য়োজন।ই-লার্নিং এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি নিজেকে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারে তাছাড়া ই-লার্নিং এর মাধ্যমে যে কেউ চাইলে সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে যেমন অর্থ উপার্জন করতে পারে ঠিক তেমনি বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। তাই ই-লার্নিং কে গুরুত্ব দিয়ে আমাদের দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে আরো উন্নত করা প্রয়োজন।

Friday, November 13, 2020

তুমিও জিতবে -শিব খেরা | You Can Win by Shiv Khera

 

তুমিও জিতবে -শিব খেরা | You Can Win by Shiv Khera





Student Hacks ,Ayman Sadiq and Sadman Sakib

Student Hacks

 Ayman Sadiq and Sadman Sakib wrote Student Hacks book. Ayman Sadik is a motivational speaker. He wrote many books. Student Hacks is one of his best books. This book is published in the 2020 Ekushe Book Fair by Adhyayan Prakashan. This book has a total of 152 pages, and the PDF size of this book is 15 Mb. Collect the free PDF copy of this book from here if you are interested in reading this book. I hope this book will be helpful to you.

Book Details:

  • Book Name: Student Hacks
  • Author: Ayman Sadiq & Sadman Sakib
  • Genre: Motivational Books
  • Category: Novels
  • Publisher: Adhyayan Prakashan
  • Published: 2020
  • Total pages: 152
  • PDF Size: 15 Mb


Other book




                      

Thursday, November 12, 2020

অষ্টম শ্রেণির (৮) Class 8 দ্বিতীয় সপ্তাহের Assignment & Solution

অষ্টম শ্রেণির (৮) Class 8 দ্বিতীয় সপ্তাহের Assignment & Solution




Assignment: কোষ বিভাজন কাকে বলে?

 বিজ্ঞান

অ্যাসাইনমেন্টের নংঃ ০১

ক) কোষ বিভাজন কাকে বলে?

খ) মিয়োসিস কোষ বিভাজনকে হ্রাস মূলক বিভাজন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।

গ) উদ্দীপকে উল্লেখিত বিভাজন পক্রিয়ার দীর্ঘস্থায়ীটি উদ্ভিদের বৃদ্ধিতেকীভাবে ভূমিকা রাখে- ব্যাখ্যা কর। 

ঘ) মায়ের উপরে বলা বিশেষ পক্রিয়াটির  গুরুত্ব উদ্ভিদের জীবনে কত খানি - তা বিশ্লেষণ কর। 


Solution


Assignment all class 6,7,8 and 9

 


Class 6 Assignment Answer

Class 7 Assignment Answer

Class 8 Assignment Answer

 

Class 9 Assignment Answer



Comments



Class 8 assignment ICT.তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি,৮ম ।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি


Assignment: ডিজিটাল বাংলাদেশ ও প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা


বিঃদ্রঃ লিখাটি  ৪৫৮ শব্দের। তোমারা ২৫০ শব্দের মধ্যে লিখবা।

ভূমিকা


বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের উপর নির্ভরশীল। আর বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব আবিষ্কার হলাে তথ্যপ্রযুক্তি। বিজ্ঞানকে বিভিন্ন শিল্প তথা মানব কল্যাণে প্রয়ােগ করার কৌশলই হচ্ছে প্রযুক্তি। আজকের দিনের বহুল আলােকিত প্রযুক্তিটি হলাে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। যা বর্তমান বিশ্বের সকল প্রকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মূল হাতিয়ার। জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নিজ অবস্থান সুদৃঢ় ও উজ্জ্বল করতে এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মােকাবিলায় প্রস্তুত হতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির বিকল্প নেই।

সেবাসমূহের তালিকা


তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নের মূল সর্থকতাই হলো এটার ব্যবহার করে সুফল অর্জন করা। বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশে সর্বত্রই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে লাগামহীনভাবে। বিশেষ করে সরকারি কর্মকান্ডে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার চোখে পরার মতো। তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে সরকারি সেবা খুব কম সময়েই সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাচ্ছে। সরকারি সেবাসমূহের তালিকা দেওয়া হলো:
  • ই-পর্চা
  • ই-বুক 
  • ই-পুর্জি 
  • পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ 
  • ই-স্বাস্থ্যসেবা 
  • অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রস্তুতকরণ 
  • টাকা স্থানান্তর 
  • পরিসেবার বিল পরিশোধ
  • পরিবহন 
  • অনলাইন রেজিস্ট্রেশন

ডিজিটাল বাংলাদেশ ও প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ২০০৭ সালেও বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ ছিল সম্ভাবনাহীন একটি দেশ। কিন্তু বর্তমানে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ একটি মডেল হিসেবে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা  দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে মুহূর্তেই প্রয়োজনীয় সব ধরনের নাগরিক গ্রহণ করতে পারছে সাধারণ মানুষ। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ  রুপ নিয়েছে "ডিজিটাল বাংলাদেশ" নামে।প্রযুক্তিভিত্তিক সেবার সুবিধা পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। যেমন: বর্তমানে সরকারি তথ্যাদি, আইন ও নীতিমান প্রণয়ন ও সংশোধন, বিশেষ বিশেষ দিবসের বার্তা, পাবলিক পরীক্ষার ফলালফল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করা হচ্ছে ফলে কম সময়ের কাছে তা মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। তাছাড়া দেওয়া হচ্ছে ই-স্বাস্থসেবাপরিসেবা বিল (বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস) পরিশোধ করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে অনলাইনে। সর্বস্তরে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে খুলা হয়েছে ই-বুক প্লাটফর্ম। আর্থিক লেনদেন সহজ এবং নিরাপদ করার জন্য চালু করা হয়েছে অনলাইন ব্যাঙ্কিং। 

প্রযুক্তিভিত্তিক সেবার গুরুত্ব 

প্রযুক্তিভিত্তিক সেবার গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। কারণ দিনকে দিন প্রযুক্তির এতটাই উৎকর্ষ সাধন হচ্ছে যে, মানুষও প্রানভরে উপভোগ করছে এর সুফল। এককথায় প্রযুক্তি মানুষের ভার্চুয়াল বন্ধুর মতোই হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তিভিত্তিক সেবার কারণে কমেছে সময় ও ভোগান্তি। জীবনমান বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে কর্মসংস্থান। প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার চেয়ে বিকাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদি এখন দেশের সাধারণ মানুষের কাছে অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। নগদ টাকা উত্তোলন ও জমা দেয়ার ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যের হয়ে উঠছে এটিএম বুথ। পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং, টেলিকনফারেন্স, ই-ফাইলিং, ই-ট্র্যাকিং, ব্যবসায়ে ই-কমার্স থেকে শুরু করে ঘরের-অফিসের নিরাপত্তা, পর্যবেক্ষণে ব্যবহৃত সিসি ক্যামেরাটি এখন আর ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে থাকছে না। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, অর্থনীতি, রাজনীতি, নিরাপত্তা, সংস্কৃতিসহ প্রতিটি মৌলিক ক্ষেত্রেই যুগান্তকারী বিপ্লব এনে দিয়েছে।

উপসংহার

এ যুগে জীবনযাত্রার সকল ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের প্রতি আমরা কত দ্রুত সাড়া দেব তার উপর নির্ভর করছে আগামী দিনের বাংলাদেশের ভাগ্য। ডিজিটাল সরকার, নাগরিকদের ডিজিটাল সেবা প্রদান, তথ্য ও প্রযুক্তিভিত্তিক মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি শিল্প প্রসার - এ চারটি মূল লক্ষ্য অর্জনের উদ্দেশ্যে বর্তমান সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ভিশনের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করাহয়েছে। মূলত প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষের জীবনমান উন্নত করাই ছিল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ভিশনের মূল লক্ষ্য।

Page 1 of 3123
Powered by Blogger.